বেলায়েত মাছুম
,
  • বাড়ি
  • কবিতা
  • গদ্য
  • প্রযোজনা
  • সংযুক্তি
    • অ-কথা
    • সংকলন
      • অঞ্জন দত্তের গান
      • শাহ্ আব্দুল করিমের গান
      • কল্পকান্ত সদাই'র গান
      • অ-সংযোগ
    • ভ্রমণ
    • আমি
  • ISSUU
  • বই
    • আমাদের দীর্ঘ সাক্ষাৎকার বিষয়ে
    • পাখীদের পানশালায়
শহরে এক উন্মাদ এসেছে
আজ শহরে এক বদ্ধ উন্মাদ এসেছে
তার খোচা খোচা দাড়ি, লাল সাদা চুল
ধূলোর কবলে পড়েছে
এই শহরে বেশ বেমানান লেগেছে
তারে কোন খেয়ালে ধরেছে।

শহুরে উন্মাদ
বিষন্ন হাসি খুশি উন্মাদ এক
তার জ্বলে উঠা চোখ নিভে যায়
নিভে যায় শহরের আলোয়
বাতিঘরে কোন ঘর নেই বলে
ঘুমিয়ে পড়ে তার বুকের কাছে।

তার ধরপর করা বুকে
এই শহরের বেকুব হাওয়া লেগে থাকে।






ওল্ডহাম, ম্যানচেস্টার/২০১৫
শহরে নেমে এলো মেঘ
আর গ্রামের জলাশয়ে একদল পানকৌড়ি
সকলেই চাইল তাদের দলে,
আমি কোথাও ছিলাম না বলে
কাক হয়ে উড়ে বেড়াই।

একটা কোকিল এই পথ দিয়েই যাবে
কোন এক জানালায় নির্ঘুম চোখের ভেতর
সুবাস ছড়িয়ে দিবে জারুল ফুলের।

এই সব জানালায় লোহার গারদে
লেগে আছে কেবল বিষন্ন বাতাস।

বাতাসের কাছে প্রার্থনা,
একদিন এই কাক শরীর নিয়ে যাক
নিয়ে যাক শহরের দিকে
যে শহরে আমার হৃদয় থাকেনা
কেউ কেউ থাকে
যাদের আমি যার যার করে চিনিনা।





ওল্ডহাম,ম্যানচেস্টার/২০১৫


"জলভূমি"তে প্রকাশিত,১৪২২ নববর্ষ সংখ্যায়
আমাদের হাতে সময় ছিল
ঠোঁটের পাশে দাড়িয়ে কথা বলার
জোনাকিদের আড়াল করে গ্রীবার কাছে।
লাঠি খেলা ময়দানে আমরা ছিলাম না-
ধুলোর ভেতর হতে তার নাক উকি দিয়ে বলল
ও হে কুমার- জল ঢাল না কেন,
তুমি কারিগর হও চন্দ্র গৃহের
আর আমায় নিষ্পত্তি দাও
আমি ভিঁজতে চাই আরো পরিপাটি হয়ে।

আমার কথা বলা চোখ জেগে থাকে
সূর্যের দিকে নত হয়ে

নদীতে ঢেউ জাগে, সমুদ্রে
আমরা ভেসে বেড়াই
সন্ধ্যা যেমন নেমে আসে বিকেলের কোলে
বসি থাকি আঁধার হয়ে চন্দ্র গৃহে।







ওল্ডহাম,ম্যানচেস্টার/২০১৫
" এবং একুশ " ব্লগজিনে এ প্রকাশিত


      ছোটবেলার কথা খুব বেশি যে মনে পড়ে, এমন নয়। তবুও  মনে পড়ে, আহা!  কত সুন্দর আর সরল ছিল আমাদের জীবন। কতদিন পুতুল বিয়ে দিতে দিতে নিজেই বিয়ে করে ফেলতাম, মনে পড়ে  একবার আমার বউ বলল চারটা মরিচ আনতে, আমি চারটাই আনলাম। কি বকাই না খেলাম সে দিন, চারটার কথা বললেই চারটা নয়, পরিমাপ মতো আনতে হয়। নতুন বিয়ে করার ফলে মনে হয় বোকা বনে গেছিলাম। এইসব দিন বেশি দিন থাকেনা, তাড়াতাড়ি ফুরিয়ে যায়। এই সময়ের অনেকেই হয়তো এমন স্মৃতি পাবেনা, তবুও স্মৃতি হবে সময়ের মতো করে। বড়দের সাথে যখন স্মৃতি নিয়ে কথা বলি- তারা বলেন তোমরা আর কি পেলে, আমাদের সময়ে কি না কি করেছি, তোমরা এসবের কিছুই পাওনি। হয়তো আমি বা আমরাও একদিন তাদের মতো বলব, আহ! ছোটবেলা, কি বেবুঝ শৈশব।

   অগ্রহায়ণ মাসের একটা দিন বিশেষ ভাবে পালন করা হয়, অনাড়ম্বর অনুষ্টান করে ধান কাঁটার সূচনা করা হতো। ঐ বিশেষ দিনের সকালে, ছোট ছেলে বা মেয়েকে কন্যা সাঁজিয়ে ক্ষেতে নিয়ে যাওয়া হত। আমার মনে পড়ে দুই বা তিনবার কন্যা সেঁজেছিলাম ঐ বিশেষ দিনে। একজনের কাঁধে করে নিয়ে যাওয়া হয়, সাথে কি কি থাকত ঠিক  মনে নেই, তবে এটা মনে আছে যে পিতলের বদনায় পানি নেয়া হত। কন্যার সাথে চার-পাঁচ জন যেতেন, ক্ষেতে অনুষ্টান শেষে কন্যা এক মুঠো ধান কাটতো,আর এর মাধ্যমে বছরের আমন ধান কাটা শুরু হত।পরে ঐ এক মুঠো ধান ঘরে ধানের গোলা'র সাথে বেধে রাখা হত। বিকেলে করা হত চিতল পিঠা,লাউপাতার শাক দিয়ে গরম গরম খাওয়া, মনে হচ্ছে এখনো সে ঘ্রাণ পাচ্ছি।

    পৌষেও আমাদের একটা বিশেষ দিন ছিল। আমরা বলতাম "বুলাবুলি"। এই বিশেষ দিনের জন্য আমরা সকল উত্তেজনা জমিয়ে রাখতাম। বাজারে যেতাম, মাটির খেলনা কেনার জন্য, "বুলাবুলি" উপলক্ষে প্রতি বাজার বারে বসত খেলনার মেলা।বিশেষ ভাবে আকৃষ্ট ছিলাম ষাঁড়, ঘোড়ার প্রতি। ঘটি-বাটি ও কিনতাম। শুধু মাটির খেলনাতেই ভরে যেতে ভাড়। বাজার থেকে ফেরার সময় গর্বে বুকটা ফুলে থাকত এই ভেবে সবচাইতে সুন্দর ও বেশি ষাঁড় - ঘোড়া আমার দখলেই। তবে ষাঁড়-ঘোড়ার দখল নিয়ে দুই ভাই যে মারামারি করতাম না এমন নয়, প্রায়ই ভেঙে ফেলতাম। সে দিন বিকেলে সবচেয়ে বেশি দখল যেত ঘরের গরুদের, কারণ গরুর রোগমুক্তির আশায় কলা গাছের "পাচল" দিয়ে পেঠানো হতো।পরে তা ছড়িয়ে পড়ত বাড়িময়- দাদা, দাদী, ভাবী এইসব রস সম্পর্কের মানুষদের উপর।তখন হুলুস্থুল লেগে যেত, কে কাকে পেঠাবে এ নিয়ে।

     একবার, চাচাত ভাইয়ের বিয়ে উপলক্ষে পাঠানো হলো কুটুম আনতে। রওনা হলাম, সাথে ফুফাতো ভাই। পথে মেলা, ঘৌড় দৌড়, এটা ফেলে যাই কিভাবে, সিদ্ধান্ত নিলাম কয়েকটা দৌড় দেখেই চলে যাবো, একটার পর একটা দৌড় শেষ হয় কিন্তু দেখা শেষ হয়না। বিকেল হয়ে গেল কিন্তু বিশেষ আকর্ষণীয় দৌড় এখনো বাকি, এতগুলো দৌড় দেখতে পেরেছি, আর একটা দেখতে পারবোনা এমনতো হবার নয়। দেখা শেষ,সন্ধ্যাও আঁধার নিয়ে নামল। সে দিন আর কুটুম আনা হয়নি, বাড়ি ফিরে মিথ্যা বলেছিলাম কুটুম আসতে চান না।
  
    বৈশাখ মাস জুড়ে ছিল ফসলের উৎসব, মানুষের উৎসব। চারদিকে সোনালী ধান কাটার ধুম পড়ে যেত, সবাই ব্যস্ত থাকত ধান নিয়ে। বাড়ি ভরে যেত ফসলে, ঘ্রাণে, মানুষে।


   এমন আরো অনেক স্মৃতি আছে যা ভুলে গেছি বা ভুলেই যাচ্ছি,  আর এগুলো শুধুই সুন্দর স্মৃতিই নয়, গ্রাম বাংলা, বাঙ্গালীর সংস্কৃতিও। আমরা আমাদের ভুলে অনেক দূরেই যাচ্ছি, বিদেশী সংস্কৃতিকে অনুমোদন দিয়ে ভাবছি আমাদের সংস্কৃতি সম্মৃদ্ধ হচ্ছে। অথচ এটাই সত্য যে সংস্কৃতিই হলো একটা জাতির একমাত্র নিজস্বতা যা অন্যদের থেকে আলাদা করে চেনায়।






ওল্ডহাম, ম্যানচেস্টার /২০১৫


     


    
মুখোমুখি দাড়িয়ে আয়নার কাছে
যদি ইচ্ছে হয় চাঁদের মত জেগে থেকে তারাদের পাশে
চোখের আলোয় বিম্বিত ছায়া নিয়ে,
সব আলো নিভে গেলে
বেঁজে উঠে বিষন্ন আঁধার হয়ে
জুলেখা'র হার্প
ছড়িয়ে পড়ে সুর নীল নদের স্রোত হয়ে
চেনা জানা যত মেঘের শরীর নিয়ে

তারে তারে বেঁজে উঠে বেদনার গান
কত দিন, কত রাত গেল,
হাজার বছর ধরে সে সুর ভেসে বেড়ায়
মানুষের কাছে
মনের ভেতর কেবল বাঁজতেই থাকে
জুলেখা'র হার্প

হৃদয়ের দরজায় রাত নেই, নেই কোন বিকেল সন্ধ্যা

দিনে দুপুরে জেগে উঠে
বিরহী রাতের মত বিষন্ন চাঁদ
কান পেতে শুনতে থাকে নিশাচর যত

জুলেখা'র হার্প
বেঁজে উঠে শরীরের ভেতর
প্রাণহীন দেহে কোন শোক নেই
এইতো প্রেম,  তবু যেন সেই সন্ন্যাস যাপন।





ওল্ডহাম, ম্যানচেস্টার
এখানে এই দূর দেশে বৃষ্টি নামে
সে বৃষ্টি ছুয়না আমার হাত
বাতাসের বেগে জানালা কাঁপে
সে শব্দে মুগ্ধ হয়না রাত।
রাতের প্রহরী জেগে আছে তবু
কতকাল ধরে বাঁজেনা তার বাঁশি
গলা ছেড়ে সে গায় কি গান
শুনিনা সেই প্রহরীর কাঁশি-
যে কিনা রাত দুটোর পর
হুইসেল দিয়ে গান গেয়ে যেত
দাড়াত এসে জানালার পাশে
কি কর, কেমন আছো, দুটো কথা হত।

ভোরের পাখির গুন্জন শুনি
ঘুম ভাঙে সে শব্দেও মানি
তবু কেন যেন মনে হয়
সে শব্দ কই
যে সুরে মুগ্ধ আমি
ভেঁজা মাটির গন্ধ রয়।




পেরেস্টন,  ল্যাঙশায়ার
মনে হয় আবার সেদিনের মতো
খুড়াবো হিজল ফুল কুয়াশায় যত
হেটে যাবো বহুদূর সবুজের ভেতর
অপেক্ষায় থাকবে ততক্ষন ব্যস্ত শহর

না হয় আবার ডাকবে শালিকের দল
কিংবা একঝাক হাসের ভেঙে যাবে ঘুম
হয়তো পানকৌড়ি আবার দিবে ডুব
কেবল মনে পড়ে যাবে খুব
সূর্য কেমন দিয়েছিল জলের বুকে চুম

হয়তো সন্ধ্যা পাড় হয়ে যাবে
কিংবা লাল সূর্যটা তখনো জেগে রবে
ঘরে ফেরা হাসের দলের সাথে
লাল মোরগের আবার দেখা হবে



পেরেস্টন, ল্যাঙশায়ার
নবীনতর পোস্টসমূহ পুরাতন পোস্টসমূহ হোম

Translate

বেলায়েত মাছুম

নির্বাচিত লেখা

মনে হয় আমি হাওয়া হয়ে যাই | বেলায়েত মাছুম

১. মনে হয় আমি হাওয়া হয়ে যাই। আব্বার কবরের পাশে অচেনা এক লোকের মতো বসে থাকি। ধীরে- দূর পাহাড় থেকে ভেসে ঘোরা মেঘের সাথে চলতে থাকি। ঘাসের সাথে ...

সেরা পাঁচ

  • সিলেটি ভাষায় কবিতা | আমারে কেউ কেউ পড়শি ভাবইন | বেলায়েত মাছুম
      ১. তুমার আত থাকি কুন্তা খাইলে তুমার চউখো চউখ পড়লে  আমি টাল অইজাই পাতা যেলা পরি থাকে ঘাসর উপরে মনো অয় আমিও পরি থাকি হারাদিন, বিয়ান থাকি হাই...
  • ধান পাতারা উড়ে উড়ে যায় | বেলায়েত মাছুম
      হঠাৎ একদিন ধান পাতার কথা মনে পড়লো। ভাবি একদিন আমাদের বাড়ি থেকে  নেমেই ধানখেতের পাশে দাড়াই আর কয়েকটি ধান পাতা আমার মুখের উপর উড়তে থাকুক। ১....
  • আমাদের দীর্ঘ সাক্ষাতকার বিষয়ে বই থেকে দশ কবিতা | বেলায়েত মাছুম
    নৈশ সভা নৈশ সভায় কোন গল্প হয় না পরস্পরের খোঁজ-খবর কিংবা পাখির কথা; নিশিতে যে ডেকে উঠে জানালার পাশে ঘাস কাটা যন্ত্রের শব্দ নিয়ে- তার কথা কোন...
  • দিনলিপি | বেলায়েত মাছুম
    ১. এইভাবে একদিন লিখে রাখি জানালার কথা, দক্ষিণের হাওয়ায় ভাসা ফুলের রেণু,পাখির পালক হতে গুনগুন আওয়াজ; শব্দের ভেতর কাঁপা শোভন আলো, পা...
  • গত হওয়া শীত কিংবা বসন্তের কবিতা গুচ্ছ | বেলায়েত মাছুম
    আজ ১লা ফাল্গুন। দেশে শীত শেষ হলেও শীতল ভাবটা নিশ্চয় রয়ে গেছে। ইংল্যান্ডেও শীত শেষ হয়ে আসছে, যদিও গত কয়েকদিন ধরে খুব ঠান্ডা আর ঝিরঝির তুষার...

গোলা । উগাড়

  • ►  2023 (1)
    • ►  ফেব্রুয়ারী 2023 (1)
  • ►  2022 (6)
    • ►  ডিসেম্বর 2022 (1)
    • ►  নভেম্বর 2022 (1)
    • ►  অক্টোবর 2022 (1)
    • ►  জুলাই 2022 (1)
    • ►  মে 2022 (1)
    • ►  এপ্রিল 2022 (1)
  • ►  2021 (7)
    • ►  সেপ্টেম্বর 2021 (1)
    • ►  জুলাই 2021 (2)
    • ►  জুন 2021 (1)
    • ►  মার্চ 2021 (1)
    • ►  ফেব্রুয়ারী 2021 (2)
  • ►  2020 (9)
    • ►  অক্টোবর 2020 (1)
    • ►  সেপ্টেম্বর 2020 (1)
    • ►  জুলাই 2020 (1)
    • ►  জুন 2020 (1)
    • ►  মে 2020 (1)
    • ►  মার্চ 2020 (1)
    • ►  ফেব্রুয়ারী 2020 (2)
    • ►  জানুয়ারী 2020 (1)
  • ►  2019 (3)
    • ►  অক্টোবর 2019 (1)
    • ►  জুলাই 2019 (1)
    • ►  মে 2019 (1)
  • ►  2018 (5)
    • ►  ডিসেম্বর 2018 (1)
    • ►  জুন 2018 (1)
    • ►  মে 2018 (2)
    • ►  ফেব্রুয়ারী 2018 (1)
  • ►  2017 (6)
    • ►  আগস্ট 2017 (1)
    • ►  জুলাই 2017 (1)
    • ►  জুন 2017 (1)
    • ►  মার্চ 2017 (1)
    • ►  ফেব্রুয়ারী 2017 (1)
    • ►  জানুয়ারী 2017 (1)
  • ►  2016 (8)
    • ►  ডিসেম্বর 2016 (3)
    • ►  জুলাই 2016 (1)
    • ►  জুন 2016 (1)
    • ►  মে 2016 (1)
    • ►  ফেব্রুয়ারী 2016 (2)
  • ▼  2015 (30)
    • ►  ডিসেম্বর 2015 (3)
    • ►  নভেম্বর 2015 (2)
    • ►  জুলাই 2015 (2)
    • ►  জুন 2015 (3)
    • ▼  মে 2015 (7)
      • শহরে উন্মাদ
      • শহরে নেমে এলো মেঘ
      • গ্রস্ত-দশা
      • যেভাবে আমাদের হারিয়ে ফেলছি: স্মৃতি- সংস্কৃতি
      • জুলেখা'র হার্প
      • এখানে এই দূর দেশে
      • মনে হয় আবার
    • ►  এপ্রিল 2015 (6)
    • ►  মার্চ 2015 (1)
    • ►  ফেব্রুয়ারী 2015 (3)
    • ►  জানুয়ারী 2015 (3)
  • ►  2014 (8)
    • ►  নভেম্বর 2014 (4)
    • ►  অক্টোবর 2014 (4)
  • ►  2010 (17)
    • ►  আগস্ট 2010 (5)
    • ►  জুন 2010 (1)
    • ►  এপ্রিল 2010 (11)

বিষয়

অ-কথা অ-গদ্য কবিতা গান ছবি প্রেমের কবিতা ভ্রমণ English Poetry
Blogger দ্বারা পরিচালিত.
Creative Commons License
This work is licensed under a Creative Commons Attribution-NonCommercial-NoDerivatives 4.0 International License.


আপনার সাহায্য পেলে বিদ্যানন্দের কাজ আরো সহজ হবে। বিস্তারিত জানতে ছবিতে ক্লিক করুন

অন্যজন

  • মীর রবি
  • মুনিরা মেহেক
  • মুরাদুল ইসলাম
  • সুহান রিজওয়ান

যোগাযোগ

নাম


ইমেল *


বার্তা *


Copyright By Belayat Masum | Designed By OddThemes | Distributed By Blogger Templates