বেলায়েত মাছুম
,
  • বাড়ি
  • কবিতা
  • গদ্য
  • প্রযোজনা
  • সংযুক্তি
    • অ-কথা
    • সংকলন
      • অঞ্জন দত্তের গান
      • শাহ্ আব্দুল করিমের গান
      • কল্পকান্ত সদাই'র গান
      • অ-সংযোগ
    • ভ্রমণ
    • আমি
  • ISSUU
  • বই
    • আমাদের দীর্ঘ সাক্ষাৎকার বিষয়ে
    • পাখীদের পানশালায়



ছবি সুত্র: অন্তর্জাল



মৃতদের দিক হতে উঠে আসি


মৃতদের দিক হতে উঠে আসি
গোটা দুই পায়রা হাতে
সন্ধি করব বলে,
ওগুলো মৃত কি না, তারা জিঙ্গেস করলেন?
পায়রা দুটোর চোখের দিকে থাকাতে বললাম
তারা খুব ভালবাসেন ওদের, জীবিত কিংবা মৃত
চোখগুলো সাদা,ঢেউ এর ফেনার মতো।
ইচ্ছে করে ডেকে তুলি,  চোখ মেলে দেখুক
এই সন্ধির সময়
কেমন ঘুর্ণি
বঙ্গোপসাগর হতে নদীর স্রোত
মৃতদের ডেকে আনে বুড়িগঙ্গার বৈঠকে।

মৃতরা পিছনে থাকায় না, পিছনেও মৃত
পল্টনে যাওয়ার সাহস নেই, তাই হাসপাতালের করিডোরে
মিছিল ভেঙ্গে জড় হই।

তবু মৃতদের দল থেকে হেটে  আসি
শহরের সোডিয়াম বাতির দিকে থাকাই
এগুলো নেভেনা কেন
আর একটা কাক এই রাতে
এই শহরে কোন পেঁচা নেই
ইদুর কিংবা দু'চারটে মানুষ?
জীবিত মানুষ, যারা জল কামানে স্নান করবে বলে
পল্টনের পথে হাটে।




তবুও আমরা বেঁচে আছি  এই শহরে

তবুও আমরা বেঁচে আছি  এই শহরে
বেঁচে আছি শরীর নিয়ে,শহরের প্রাণ হয়ে
কেবল মাংস আর রক্তে, কোন হাড় নেই।

আমাদের বেঁচে থাকা মানে দুধের সর
নাভীর নিচ কেবল আবরণে ঢাকা
নলকূপ থেকে জল পড়া দেখে
যেমন স্নান করে কৈতর পাখি।

আমাদের হাটতে হয়, কুকুরও হাটে
এই শহরে একই রাস্তায় বাদামী আলোয়
হাটা মানেই কি পায়ের ক্ষয়
রাস্তাও হাটে পায়ের তলে
তাই আমরা জনতা হয়ে উঠি!

প্রতিদিন চোখ মেলে দেখি একই আলো
ভাঙা আয়নায় মুখখানা দেখে
নিজেরে নিজেই ধর্ষণ করি।




মৃতবাস

এরা সকলেই ভাবল, এটা মৃত শরীর
যত দ্রুত সম্ভব স্নান দিয়ে,সুগন্ধি সাবানে
নিয়ে গেল বাড়ির উঠানে
শক্ত সামর্থ্যানুযায়ী কেউ কেউ এলো
কেউ ঘরে বসেই বউ-ঝির সাথে গল্প করে
যারা প্রার্থনা জানে,চলে গেল মসজিদে-মন্দিরে
যত পাপ ছিল, এইসব অপরাধের
ক্ষমা করে দিয়ে
কেউ শরীর নিয়ে গেল শ্বশানে
আর কেউ বয়ে চলে গোরস্থানে
অথচ তখনও বসেছিলাম
প্রেমিকার বুকে, মায়ের কোল জুড়ে।

তাদের কেউ জানেনা শরীরের ভেতর
একটা পোড়া রোগ এক বিকেলে আমায় ভীষণ কাঁদিয়েছিল,
জানি কাঁদতে নেই,
তবুও বেহুলার মতো কেঁদে
ঝুলে থেকেছি এই শহরের সরিসৃপ দ্বীপে।

এই দ্বীপ রাষ্ট্র আমায় ভুলে যেতে যায়
এই জলের কেউ নই আমি
এই শহরে কোন বাদুর জন্মেনি
ইদুরের হার বেড়ে যায় কেবল,
সুগন্ধী সাবানের দাম বেড়ে গেছে
এই সাবানে আর মোজা ধোয়া যায়না,
তেল আর জলের দিকে থাকালে নিজেকেই দেখি
খসখসে মুখ আর নাকের ছবি।

এখানে অনেকেই জেগে থাকে
শরীরের ভিতরে, নিজের লোম হয়ে
তাই দিন আসে মৃত্যুর
মরে যেতে হয় বাদুরের চোখ নিয়ে।




পথ

আমাকে তোমরা পথ দেখাতে পারো
নানাবিধ পথ, ডান কিংবা বামের
পাহাড়ের দিকে যে পথ চলে গেছে, সে দিকে-
সবুজ গাছগুলোর সতেজ পাতার উপর আঁকা বানরের ছবি
দেখিয়ে বলতো পারো,  ওটা একটা চাকমা মেয়ের
যে কিনা ফিরে আসে নি। আনারস বাগানে যারা মালি ছিল
তারা এই পথ দিয়েই যেত, লেবু ফুলের গন্ধ এখনো লেগে আছে হাওয়ায়।

ফেরার কথা উঠলেই পথ এসে যায়
সমুদ্রমুখি পথে কেউ দাড়িয়ে নেই, ভাবছিলাম
সে পথেই ফিরব, একদিন।

তোমরা আমায় বলেছিলে পথের কথা-
সেদিন মিছিল গেল, সরকারি দলের
বসে থাকলে অনেক্ষণ, অনেকগুলো বছর
ধুলোর সাথে কত কথা হল, ঘড়ির মুখোমুখি চোখ রেখে
চুমো খেলে কতবার নিজের ঠোঁটে-
সে হিসেব যতন করে রেখে দিলে
তারপর আরো মিছিল এলো- বিরোধীদল, বামদের
জাতীয় সম্পদ রক্ষার, রোড মার্চ আরো অনেকের
সামনে পুলিশ, পিছনে জল কামান নিয়ে-

তারপর কি হলো?

কবিকে জিগ্যেস করতে নেই। কবি পথের কথা লিখে রাখবেন
তার নরম খাতায়। প্রতি টান হবে পরম মমতার। ধুলোর শরীরে
খুঁজে পাবেন কোমল উষ্ণতা। শুধু একদিন যে পথে পথ শেষ হয়ে যায়
কবিকে দাড়িয়ে থাকতে হয়।

ফটোগ্রাফার ছবি তুলছেন পথের
সেই পথ, যার কথা বলেছিলে তোমরা
শুধু কোন দিকে চলে গেছে তা জানা নেই।




মানচিত্রে

আমাকে সমুদ্রের কথা ভাবতে দিন
কিংবা জলাতঙ্ক রোগে আক্রান্ত প্রিয় কুকুরের স্মৃতি;
যার গান শুনে আমাকে কবিদের মতো উদাস হতে
দেখা যায়- তার ঠোঁটের কাছে জড়ো হই-

যে সকল পাহাড় হতে পাথরের ঝর্ণা ঝরে
মায়াবী সবুজ ঘাসের পরতে পরতে ঘুমিয়ে থাকে-
আদিবাসী নারী ও পুরুষেরা-
তাদের বুকের পলিতে আমায় পুড়ানো হোক;
হৃদয়ের ভস্ম মিশে যাক শ্রান্ত হাওয়ায়-

পাহাড়ে কোন দুপুর নেই, কেবল সকাল আর সন্ধ্যা
গাছের ছায়ার কাছে ওত পেতে থাকে সমুদ্র-ড্রাগন
জঙ্গলের হাওয়ার উড়ে বেড়ায় পরিযায়ী পাখির গান
বন বিড়ালের নখের আঁচরে অঙ্কিত হয় প্রিয় মানচিত্র-
Abandoned Church, Oldham By Belayat Masum
Abandoned Church, Oldham By Belayat Masum

চিত্র: Wassily Kandinsky - Untitled



একটা সিনেমার কথা ভাবছি। যা এখনো কেউ বানায় নি, কিংবা কেউ হয়তো অনেক আগেই বানিয়ে মরে গেছে, আমি ঠিক জানি না। আমার জানাশুনা কম। শুধু জেনেছি দেয়ালের কান আছে, তবুও দেয়ালের শরীরে গা এলিয়ে অনেক কথা ফিসফিস করে বলা হলেও তা আমি নিজেও শুনতে পাইনি। আমার রোগ হয়, আমি সিনেমার কথা ভাবি। একটা বৃদ্ধ লোক, যে গ্রামে বেড়ে উঠে। শহরেও হতে পারে। আমি শেষবার যখন লোকটারে দেখি, কল্পনায়। হাটছিল,খুড়িয়ে খুড়িয়ে। জানিনা তার পা আছে কি নেই, কোনদিন পায়ের দিকে তাকাই নি। কোন পা দিয়ে সে হাটে আমার দৃশ্যে নেই। আমার গলা শুকিয়ে যায়, লবণ পানি দিয়ে গলাটা পরিষ্কার করি, এ ধুমপানের ফল। যদিও অনেক বছর যাবৎ আমি আর এসবে নেই। শেষবার যখন আমার নাকে ধূয়ার গন্ধ পাই, তা ছিল ভিষন ঠান্ডা। কুয়াশার জাল কেটে কেটে বৃদ্ধ লোকটা হেটে যায়, আমি দেখতে পাই পিছন হতে। উপর থেকেও হতে পারে, ঠিক নাই। ইচ্ছে হয় লোকটারে ডাকি, আবার ভয়ও হয় যদি সে হাটতে হাটতে ঘুমিয়ে থাকে আর আমি জাগিয়ে তুলি, ভাল হয় না। তাই দেখতে থাকি। লোকটা হাটে, গ্রামের পথে। সবুজ জংলী পথ শহরেও থাকতে পারে, জানা নেই, যদিও বহুকাল ধরে শহরে ঘুরি।

 মনে হয় এটা শীতকাল। আমি কোন রোগে আক্রান্ত ডাক্তার হয়তো বলতে পারবেন। হাত পাখা দিয়ে বাতাস করতে করতে সিনেমায় ডুবে যাই। বৃদ্ধ লোকটা হয়তো কোনদিন যুবক ছিল, হয়তো না। আমি আগেই বলেছি আমার জানাশুনা কম। তবুও কল্পনায় দেখি যুবক লোকটা ডুব দেয় পুকুরের জলে। ডোবা পুকুর। খসে পড়ে গেছে চারপাশের পাড়। একদিন এই পুকুরে হয়তো লবণ চাষ হতো, সে আদিকালের কথা। প্রপিতামহ কিংবা সেই সময়ের কারো সাথে আমার কোন সম্পর্ক নাই, কোনদিন কোন গল্প বলার ছলে তারা আমার কাছে আসেন না। আমি দেখতে থাকি বৃদ্ধ লোকটা ডুবে যায়, আসলে দৃশ্যটা তার যুবা কালের।

বিকেল বেলা হাটতে বেড় হই।  মাঠে যাই, সবুজ ঘাসের শরীরে শরীর রেখে হামাগুড়ি খেলি। এই সব যৌবনের কথা। হাটতে হাটতে মুখস্থ বিদ্যা উজাড় করতে থাকি। সিনেমার ভেতর পান করি মসলা পান। পিক দানী থেকে চোখ ফেরাতেই দেখি লোকটারে। লুঙ্গি পড়া অকাল বৃদ্ধ মানুষটারে। হেটে যায়, পুকুর পাড় দিয়ে। প্রত্যেক বিকালে লোকটা এভাবে হেটে যায় কি না, জানি না। আমার প্রতিদিন খেলার অভ্যাস নাই কিংবা শারীরিক কসরতে আমি হেরে যাই, এসব আমার ডাক্তার ভাল জানেন, যদিও বন্ধুদের কাছে ভাব ধরে থাকি, এ তল্লাটে আমার মতো আর কেউ নেই।

এই লোকটা যে সিনেমার অভিনেতা, জানা ছিলনা। আমার চোখে যে ছানি পড়া রোগ লোকটাও জানেনা। দেখতে থাকি, লোকটা বসে পড়ে এবং তাস খেলায় মঁজে যায়। তার বন্ধুদের সাথে গল্পের ছলে কার কথা বলে শুনতে পাই না, হয়তো বাড়িতে রেখে আসা বউ কিংবা বউদের কথা।

আমার শৈশবে একটা কুকুর ছিল, লাল রঙের। লালু নামে ডাকতাম। লোকটারও হয়তো শৈশব ছিল, লালু বা কালু নামের কুকুর নিয়ে ঘুরে বেড়াতো সকল পাড়ায়। সকালে বিকালে হাজিরা দিত মৌলভীর ঘরে। এসব অনেক আগের কথা, এখন বয়স বেড়ে গেছে। সপ্তাহে দুবার চুলে,  দাড়িতে কলুপ দেয়া হয়। আয়নায় দেখে লোকটা হেসে উঠে। কল্পানায় দেখতে পায় এক কৃষ্ণচূড়া গাছ। চারদিক একা করে বসে আছে মাঠের ভেতর। যদিও আমি এসব কল্পনায় দেখি, আসলে ওটা একটা শূন্য ঘরের চেয়ার। যার পাদানি আছে অথচ একটা পা নেই।


বৃদ্ধ লোকটা জলের কাছে দাড়ায়। নৌকায় উঠার ভান করে। যে নৌকা প্রতি শুক্রবার বাজারে যায়। এই হাট বারে যারা হাটে তাদের দেখা হয়। মোরগ এবং গরু সহ আরো গৃহপালিতরা সমবেত হয়, তারা আবারো পালিত হবে এমন সংবাদ হাটের হাওয়া রাখেনা। লোকটা বাজারে হাটতে থাকে। মানুষের সাথে দেখা হবে বলে কোন মানুষের সাথে দেখা হয়, জানিনা। 
নবীনতর পোস্টসমূহ পুরাতন পোস্টসমূহ হোম

Translate

বেলায়েত মাছুম

নির্বাচিত লেখা

মনে হয় আমি হাওয়া হয়ে যাই | বেলায়েত মাছুম

১. মনে হয় আমি হাওয়া হয়ে যাই। আব্বার কবরের পাশে অচেনা এক লোকের মতো বসে থাকি। ধীরে- দূর পাহাড় থেকে ভেসে ঘোরা মেঘের সাথে চলতে থাকি। ঘাসের সাথে ...

সেরা পাঁচ

  • সিলেটি ভাষায় কবিতা | আমারে কেউ কেউ পড়শি ভাবইন | বেলায়েত মাছুম
      ১. তুমার আত থাকি কুন্তা খাইলে তুমার চউখো চউখ পড়লে  আমি টাল অইজাই পাতা যেলা পরি থাকে ঘাসর উপরে মনো অয় আমিও পরি থাকি হারাদিন, বিয়ান থাকি হাই...
  • ধান পাতারা উড়ে উড়ে যায় | বেলায়েত মাছুম
      হঠাৎ একদিন ধান পাতার কথা মনে পড়লো। ভাবি একদিন আমাদের বাড়ি থেকে  নেমেই ধানখেতের পাশে দাড়াই আর কয়েকটি ধান পাতা আমার মুখের উপর উড়তে থাকুক। ১....
  • আমাদের দীর্ঘ সাক্ষাতকার বিষয়ে বই থেকে দশ কবিতা | বেলায়েত মাছুম
    নৈশ সভা নৈশ সভায় কোন গল্প হয় না পরস্পরের খোঁজ-খবর কিংবা পাখির কথা; নিশিতে যে ডেকে উঠে জানালার পাশে ঘাস কাটা যন্ত্রের শব্দ নিয়ে- তার কথা কোন...
  • দিনলিপি | বেলায়েত মাছুম
    ১. এইভাবে একদিন লিখে রাখি জানালার কথা, দক্ষিণের হাওয়ায় ভাসা ফুলের রেণু,পাখির পালক হতে গুনগুন আওয়াজ; শব্দের ভেতর কাঁপা শোভন আলো, পা...
  • গত হওয়া শীত কিংবা বসন্তের কবিতা গুচ্ছ | বেলায়েত মাছুম
    আজ ১লা ফাল্গুন। দেশে শীত শেষ হলেও শীতল ভাবটা নিশ্চয় রয়ে গেছে। ইংল্যান্ডেও শীত শেষ হয়ে আসছে, যদিও গত কয়েকদিন ধরে খুব ঠান্ডা আর ঝিরঝির তুষার...

গোলা । উগাড়

  • ►  2023 (1)
    • ►  ফেব্রুয়ারী 2023 (1)
  • ►  2022 (6)
    • ►  ডিসেম্বর 2022 (1)
    • ►  নভেম্বর 2022 (1)
    • ►  অক্টোবর 2022 (1)
    • ►  জুলাই 2022 (1)
    • ►  মে 2022 (1)
    • ►  এপ্রিল 2022 (1)
  • ►  2021 (7)
    • ►  সেপ্টেম্বর 2021 (1)
    • ►  জুলাই 2021 (2)
    • ►  জুন 2021 (1)
    • ►  মার্চ 2021 (1)
    • ►  ফেব্রুয়ারী 2021 (2)
  • ►  2020 (9)
    • ►  অক্টোবর 2020 (1)
    • ►  সেপ্টেম্বর 2020 (1)
    • ►  জুলাই 2020 (1)
    • ►  জুন 2020 (1)
    • ►  মে 2020 (1)
    • ►  মার্চ 2020 (1)
    • ►  ফেব্রুয়ারী 2020 (2)
    • ►  জানুয়ারী 2020 (1)
  • ►  2019 (3)
    • ►  অক্টোবর 2019 (1)
    • ►  জুলাই 2019 (1)
    • ►  মে 2019 (1)
  • ►  2018 (5)
    • ►  ডিসেম্বর 2018 (1)
    • ►  জুন 2018 (1)
    • ►  মে 2018 (2)
    • ►  ফেব্রুয়ারী 2018 (1)
  • ►  2017 (6)
    • ►  আগস্ট 2017 (1)
    • ►  জুলাই 2017 (1)
    • ►  জুন 2017 (1)
    • ►  মার্চ 2017 (1)
    • ►  ফেব্রুয়ারী 2017 (1)
    • ►  জানুয়ারী 2017 (1)
  • ▼  2016 (8)
    • ▼  ডিসেম্বর 2016 (3)
      • পাঁচটি কবিতা : ডিসেম্বর আর ডিসেম্বর সংক্রান্ত | বে...
      • Abandoned Church, Oldham By Belayat Masum
      • কিছু দৃশ্য তবু ভাবা যায় | বেলায়েত মাছুম
    • ►  জুলাই 2016 (1)
    • ►  জুন 2016 (1)
    • ►  মে 2016 (1)
    • ►  ফেব্রুয়ারী 2016 (2)
  • ►  2015 (30)
    • ►  ডিসেম্বর 2015 (3)
    • ►  নভেম্বর 2015 (2)
    • ►  জুলাই 2015 (2)
    • ►  জুন 2015 (3)
    • ►  মে 2015 (7)
    • ►  এপ্রিল 2015 (6)
    • ►  মার্চ 2015 (1)
    • ►  ফেব্রুয়ারী 2015 (3)
    • ►  জানুয়ারী 2015 (3)
  • ►  2014 (8)
    • ►  নভেম্বর 2014 (4)
    • ►  অক্টোবর 2014 (4)
  • ►  2010 (17)
    • ►  আগস্ট 2010 (5)
    • ►  জুন 2010 (1)
    • ►  এপ্রিল 2010 (11)

বিষয়

অ-কথা অ-গদ্য কবিতা গান ছবি প্রেমের কবিতা ভ্রমণ English Poetry
Blogger দ্বারা পরিচালিত.
Creative Commons License
This work is licensed under a Creative Commons Attribution-NonCommercial-NoDerivatives 4.0 International License.


আপনার সাহায্য পেলে বিদ্যানন্দের কাজ আরো সহজ হবে। বিস্তারিত জানতে ছবিতে ক্লিক করুন

অন্যজন

  • মীর রবি
  • মুনিরা মেহেক
  • মুরাদুল ইসলাম
  • সুহান রিজওয়ান

যোগাযোগ

নাম


ইমেল *


বার্তা *


Copyright By Belayat Masum | Designed By OddThemes | Distributed By Blogger Templates